ফরিদপুরের নগরকান্দায় ফসলি জমিতে অবৈধভাবে বেকু দিয়ে মাটি উত্তোলন করছেন মাটি ব্যবসায়ী হারুন বিশেষ প্রতিবেদকঃনাজমুল হুদা বাশার ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের দেবীনগর গ্রামে ফসলি জমিতে অবৈধভাবে বেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, এই অবৈধ কার্যক্রমের ফলে জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং কৃষিকাজে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। স্থানীয়রা জানান, কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রশাসনের নজর এড়িয়ে দিনের পর দিন এই মাটি উত্তোলন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন নির্মাণ প্রকল্পে, যা কৃষকদের জীবিকা ও পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ। এ বিষয়ে রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছি এবং প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করছি।” উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, “ফসলি জমি থেকে মাটি উত্তোলন কৃষি আইনের পরিপন্থী। এতে জমির উর্বরতা হ্রাস পায় এবং কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।” স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকাবাসী দ্রুত এই অবৈধ মাটি উত্তোলন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এব্যাপারে মাটি খেকো ব্যবসায়ী হারুনকে ফসলি জমি কেটে মাটি ব্যবসা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান আমি মাটি ব্যবসা এই এলাকায় নতুন করি না,,আমি সকল কে ম্যানেজ করেই মাটির ব্যাবসা করি। এসময় কাদের কে ম্যানেজ করে এই ফসলি জমি কেটে মাটি বিক্রি করেন জানতে চাইলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে সাংবাদিকদের হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যান এবং বলেন আমি এখানে মাটি কাটবো পারলে যেন বন্ধ করে। এখন বিষয় হলো এই মাটি খেকো হারূনের খুটির এতো জোর কোথায়।

- আপডেট সময় : ১১:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫ ৩৪ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদকঃনাজমুল হুদা বাশার
ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের দেবীনগর গ্রামে ফসলি জমিতে অবৈধভাবে বেকু (এক্সকাভেটর) দিয়ে মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। স্থানীয় কৃষকদের অভিযোগ, এই অবৈধ কার্যক্রমের ফলে জমির উর্বরতা নষ্ট হচ্ছে এবং কৃষিকাজে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে।
স্থানীয়রা জানান, কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রশাসনের নজর এড়িয়ে দিনের পর দিন এই মাটি উত্তোলন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। ফসলি জমি থেকে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে বিভিন্ন নির্মাণ প্রকল্পে, যা কৃষকদের জীবিকা ও পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।
এ বিষয়ে রামনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বলেন, “আমরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছি এবং প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের চেষ্টা করছি।”
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, “ফসলি জমি থেকে মাটি উত্তোলন কৃষি আইনের পরিপন্থী। এতে জমির উর্বরতা হ্রাস পায় এবং কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।”
স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে এলাকাবাসী দ্রুত এই অবৈধ মাটি উত্তোলন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন। এব্যাপারে মাটি খেকো ব্যবসায়ী হারুনকে ফসলি জমি কেটে মাটি ব্যবসা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান আমি মাটি ব্যবসা এই এলাকায় নতুন করি না,,আমি সকল কে ম্যানেজ করেই মাটির ব্যাবসা করি। এসময় কাদের কে ম্যানেজ করে এই ফসলি জমি কেটে মাটি বিক্রি করেন জানতে চাইলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে সাংবাদিকদের হুমকি ধামকি দিয়ে চলে যান এবং বলেন আমি এখানে মাটি কাটবো পারলে যেন বন্ধ করে। এখন বিষয় হলো এই মাটি খেকো হারূনের খুটির এতো জোর কোথায়।