ঢাকা ০৬:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরে মহাবতারী শ্রী শ্রী প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১৫৫ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব সম্পন্ন ফরিদপুরে মহাবতারী শ্রী শ্রী প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১৫৫ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব সম্পন্ন ফরিদপুরে বিক্রি করে দেওয়া শিশু তানহাকে উদ্ধার তীব্র গরমে তরুণ প্রজন্ম সংগঠন পক্ষ থেকে ঠান্ডা শরবত বিতরণ নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন গ্রেফতার। স্টাফ রিপোর্টার আওয়ামী লীগের দোষর সাংবাদিক এখন নব্য বিএনপি আওয়ামী লীগের দোষর সাংবাদিক এখন নব্য বিএনপি নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের দোষর ও সাবেক ঢাকা ১৮ আসনের এমপি হাবিব হাসানের পিআরও বদরুল আলম এখন বিএনপি মনা সাংবাদিক। আবার জায়ামতের কাছে নিজেকে জামায়াত পন্থী সাংবাদিক বলে ও বিভিন্ন সুবিধা আদায় করে।এ যেন এক অলৌকিক ক্ষমতায় নেতাদের কাছে নিজেকে জাহির করাই তার কাজ।বিগত দিনে ভালো কোন হাউজে চাকরির অভিজ্ঞতা না থাকলে ও নিজেকে ফেসবুকে বড় সাংবাদিক পরিচয় দিতে সব সময় আছে সরব উপস্থিতি। উত্তরা প্রেসক্লাব কে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তার পথচলা।নিজের পছন্দ করা কিছু সাংবাদিক কে ক্লাবের সদস্য বানিয়ে সে নীরব চাঁদাবাজি করে আসছে বলে ও অভিযোগ পাওয়া গেছে।বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে এমপি হাবিব হাসানের স্বঘোষিত পিআরও হিসেবে নিজেকে জাহির করতেন। তাই বিএনপি এবং অন্যান্য দলের লোকজন তার ভয়ে আতঙ্কিত থাকতো।বিগত দিনে ক্লাবের নাম ব্যবহার করে তার লালিত বাহিনী দিয়ে চাঁদা আদায় করতো।টাকা না দিলে ফেসবুক ভুয়া পোস্ট করে নেতাকর্মীদের মানহানী করতো।এবং বিভিন্ন সময় এমপি হাবিব হাসান কে ব্যবহার করে জেল খানায় পাঠাতো এই বদরুল আলম।সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়।যেখানে বদরুল আলম বলেন’ বঙ্গবন্ধু বিহীন বাংলাদেশ চিন্তা করা যাবে না ‘। গত ১৫ ফেব্রুয়ারী উত্তরা প্রেসক্লাব নির্বাচন হয়ে গেল।সেখানে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ সভাপতি হয়, যার মুল কারিগর ছিলেন বদরুল আলম মজুমদার। তিনি স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে এই জালিয়াতি করেছে বলে জানা গেছে।গত ৫ ই আগস্টের পর আলাউদ্দিন আল আজাদ তার ফেসবুকে পোস্টে আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত পোস্ট করেন যা সকলের নজরে আসে। পরে সে পোস্টগুলো ডিলেট করে দেয় আলাউদ্দিন আল আজাদ। কিন্তু কিছু জ্বালাময়ী পোস্ট এখনো তার ফেসবুকে দেখা যাচ্ছে। জানাগেছে এর অন্তরালে কাজ করেছে উত্তরা প্রেস ক্লাবের সাবেক স্বঘোষিত সভাপতি বদরুল আলম মজুমদার। তার কারনে উত্তরা সাংবাদিকরা বিভিন্ন হামলা মামলা শিকার হয়েছে। অনেকে জেল খেটেছে। তার মতের অমিল হলেই মামলার ভয় দেখিয়ে সুবিধা নিতো বদরুল।সর্বশেষ তার আক্রোশের শিকার মানবকন্ঠের সাংবাদিক ও উত্তরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাসেল খান।এছাড়া বিএনপির অনেক হেবিয়েট নেতাদের অভিযোগ ক্লাব ঘরের কথা বলে এ পর্যন্ত১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বদরুল।ক্লাব ঘর তার একটি পুঁজি হিসেবে কাজ করছে।ইচ্ছে করলে সে ক্লাব ঘর নির্মাণ কাজ শেষ করতে পারতো কিন্তু সে তা করেনি।বরং ক্লাব ঘর দেখিয়ে সে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।বদরুল এর অপ-সাংবাদিকতা থেকে মুক্তি চায় নেতাকর্মীরা। উত্তরা প্রেসক্লাব সংগঠন নিয়ম অনুযায়ী একজন সভাপতি ২ বারের বেশি থাকতে পারবে না।সে কারনে নিজের জন্য একটি পদ তৈরি করেন বদরুল।সে বর্তমানে সিনিয়র সহ সভাপতি আর সভাপতি আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ। এবিষয়ে উত্তরা ছাত্র আন্দোলনের প্রথম সারির নেতাকর্মীরা বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে একটি ওয়ানশুটারগান ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারসহ আটক ৩
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরে মহাবতারী শ্রী শ্রী প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১৫৫ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব সম্পন্ন ফরিদপুরে মহাবতারী শ্রী শ্রী প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১৫৫ তম শুভ আবির্ভাব উৎসব সম্পন্ন ফরিদপুরে বিক্রি করে দেওয়া শিশু তানহাকে উদ্ধার তীব্র গরমে তরুণ প্রজন্ম সংগঠন পক্ষ থেকে ঠান্ডা শরবত বিতরণ নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন গ্রেফতার। স্টাফ রিপোর্টার আওয়ামী লীগের দোষর সাংবাদিক এখন নব্য বিএনপি আওয়ামী লীগের দোষর সাংবাদিক এখন নব্য বিএনপি নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের দোষর ও সাবেক ঢাকা ১৮ আসনের এমপি হাবিব হাসানের পিআরও বদরুল আলম এখন বিএনপি মনা সাংবাদিক। আবার জায়ামতের কাছে নিজেকে জামায়াত পন্থী সাংবাদিক বলে ও বিভিন্ন সুবিধা আদায় করে।এ যেন এক অলৌকিক ক্ষমতায় নেতাদের কাছে নিজেকে জাহির করাই তার কাজ।বিগত দিনে ভালো কোন হাউজে চাকরির অভিজ্ঞতা না থাকলে ও নিজেকে ফেসবুকে বড় সাংবাদিক পরিচয় দিতে সব সময় আছে সরব উপস্থিতি। উত্তরা প্রেসক্লাব কে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তার পথচলা।নিজের পছন্দ করা কিছু সাংবাদিক কে ক্লাবের সদস্য বানিয়ে সে নীরব চাঁদাবাজি করে আসছে বলে ও অভিযোগ পাওয়া গেছে।বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে এমপি হাবিব হাসানের স্বঘোষিত পিআরও হিসেবে নিজেকে জাহির করতেন। তাই বিএনপি এবং অন্যান্য দলের লোকজন তার ভয়ে আতঙ্কিত থাকতো।বিগত দিনে ক্লাবের নাম ব্যবহার করে তার লালিত বাহিনী দিয়ে চাঁদা আদায় করতো।টাকা না দিলে ফেসবুক ভুয়া পোস্ট করে নেতাকর্মীদের মানহানী করতো।এবং বিভিন্ন সময় এমপি হাবিব হাসান কে ব্যবহার করে জেল খানায় পাঠাতো এই বদরুল আলম।সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়।যেখানে বদরুল আলম বলেন’ বঙ্গবন্ধু বিহীন বাংলাদেশ চিন্তা করা যাবে না ‘। গত ১৫ ফেব্রুয়ারী উত্তরা প্রেসক্লাব নির্বাচন হয়ে গেল।সেখানে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ সভাপতি হয়, যার মুল কারিগর ছিলেন বদরুল আলম মজুমদার। তিনি স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে এই জালিয়াতি করেছে বলে জানা গেছে।গত ৫ ই আগস্টের পর আলাউদ্দিন আল আজাদ তার ফেসবুকে পোস্টে আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত পোস্ট করেন যা সকলের নজরে আসে। পরে সে পোস্টগুলো ডিলেট করে দেয় আলাউদ্দিন আল আজাদ। কিন্তু কিছু জ্বালাময়ী পোস্ট এখনো তার ফেসবুকে দেখা যাচ্ছে। জানাগেছে এর অন্তরালে কাজ করেছে উত্তরা প্রেস ক্লাবের সাবেক স্বঘোষিত সভাপতি বদরুল আলম মজুমদার। তার কারনে উত্তরা সাংবাদিকরা বিভিন্ন হামলা মামলা শিকার হয়েছে। অনেকে জেল খেটেছে। তার মতের অমিল হলেই মামলার ভয় দেখিয়ে সুবিধা নিতো বদরুল।সর্বশেষ তার আক্রোশের শিকার মানবকন্ঠের সাংবাদিক ও উত্তরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাসেল খান।এছাড়া বিএনপির অনেক হেবিয়েট নেতাদের অভিযোগ ক্লাব ঘরের কথা বলে এ পর্যন্ত১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বদরুল।ক্লাব ঘর তার একটি পুঁজি হিসেবে কাজ করছে।ইচ্ছে করলে সে ক্লাব ঘর নির্মাণ কাজ শেষ করতে পারতো কিন্তু সে তা করেনি।বরং ক্লাব ঘর দেখিয়ে সে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।বদরুল এর অপ-সাংবাদিকতা থেকে মুক্তি চায় নেতাকর্মীরা। উত্তরা প্রেসক্লাব সংগঠন নিয়ম অনুযায়ী একজন সভাপতি ২ বারের বেশি থাকতে পারবে না।সে কারনে নিজের জন্য একটি পদ তৈরি করেন বদরুল।সে বর্তমানে সিনিয়র সহ সভাপতি আর সভাপতি আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ। এবিষয়ে উত্তরা ছাত্র আন্দোলনের প্রথম সারির নেতাকর্মীরা বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি নড়াইলে সেনাবাহিনীর অভিযানে একটি ওয়ানশুটারগান ও দেশীয় অস্ত্র উদ্ধারসহ আটক ৩

ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫ ২২ বার পড়া হয়েছে

Oplus_131072

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

 

রেজাউল করিম- ফরিদপুর 

 

ফরিদপুর সদর উপজেলার গেরদা ইউনিয়নের নিখুরদী গ্রামের প্রবাসী আরশাদ চোকদারের স্ত্রী, প্রবাসী স্বামী এবং চার বছরের কন্যা শিশু আফিয়া আক্তার কে রেখে পাঁচভরি স্বর্ণ অলংকার ও নগদ ৯৫ হাজার টাকা নিয়ে প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে গেছেন শিউলি। শিশু আফিয়ার দেওয়া তথ্যমতে শিউলির খালাতো ভাই মোঃ করিমের  সহিত চলে গেছেন। ২০ ফেব্রুয়ারি-২৫ তারিখ এ ব্যাপারে শিউলির স্বামী বলেন- বর্তমান আমি অসহায় ভাবে মানবতার জীবন যাপন করছি এই চার বছরের বাচ্চা রেখে আমি কোন কাজকর্ম করতে পারছি না আফিয়া শুধু ওর মায়ের জন্য কান্নাকাটি করে রাত দিন ভর। এহেন দশা থেকে মুক্তি চান বলে জানান। তিনি আরো বলেন আমি দীর্ঘ আট বছর প্রবাসে ছিলাম আমার স্ত্রী ও কন্যার জন্য অনেক স্বর্ণ অলংকার বানিয়েছি শিউলি সব স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে গেছে এ সময় আরশাদ চোকদার বলেন প্রতিদিনের ন্যায় আমি কাজে যাই হঠাৎ করে আমার স্ত্রী সন্তানকে না পেয়ে আমার বাচ্চা যে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে আমি সেখানে খোঁজখবর নিয়ে পাইনি। পরবর্তীতে আমার নিকট আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি কোথাও না পেয়ে আমার শ্বশুর গফুর শেখের সহিত যোগাযোগ করা হলে আমার শশুর আমাকে বলেন একটু অপেক্ষা করো আমি এর একটা সমাধান দিচ্ছি, কিন্তু আজ দেই কালকেই করে কোন সমাধান দেয়নি। উল্লেখ থাকে যে, আমার কন্যা সন্তানকে আমার স্ত্রী আমার বাড়ি থেকে স্বর্ণ ও টাকা চুরি করে নিয়ে যাওয়ার প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিন পরে আমার কন্যা যে মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত সেখানে মেয়েকে বলে তুমি এখানে একটু বসো আমি কিছুক্ষণ পরে বাড়িতে নিয়ে যাব তোমাকে এ কথা বলে আমার চার বছরের কন্যা আফিয়াকে মাদ্রাসার সামনে রেখে পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে প্রবাসী আরশাদ চোকদারের তথ্যের ভিত্তিতে দিতে পশ্চিম গঙ্গা বড়দি  শিউলির ঘটনা সম্পর্কে জানতে গেলে গফুর শেখকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে মুঠো  ফোনে গফুরের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার মেয়েকে সে নিজেই অস্বীকার করে এক পর্যায়ে মেয়ের অতিষ্ঠতার কথা বলেন- ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার জামাই বাড়ি থেকে আমার মেয়ে শিউলি পালিয়ে গেছে। পরবর্তীতে আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করে মেয়েকে বুঝিয়ে জামাই বাড়িতে দিয়ে এসেছি। ও আমার মান সম্মান সব নষ্ট করে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে এমন মেয়েকে আমি পরিচয় দিতে চাই না আমি সুন্দর একটি আত্মীয়তা দেখে আত্মীয়তা করেছিলাম ওর ওখানে কোন কিছুর অভাব ছিল না ও নিজেই ওর সুখের ঘর একটি চার বছরের আমার নাতিকে রেখে যে ধরনের রং তামাশা করছে এটা খুব লজ্জা জনক বলে সাংবাদিকদের জানান। এ সময় প্রবাসী আরসাদ আক্ষেপের সহিত বলেন আমার স্ত্রী আমাকে পথের ভিখারী বানিয়ে আমাকে ফেলে চলে গেছেন এতে করে একদিকে আমার চার বছরের শিশু কন্যাকে আমার দেখভাল করতে হয় ও সারাদিন রাত ওর মায়ের জন্য কান্নাকাটি করে আমি এ অবস্থায় মুখে দুমুঠো ভাত দেওয়ার জন্য কোন কাজকর্ম যেতে পারি না আরেকদিকে আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা তিলে তিলে অনেক কষ্ট করে আমার স্ত্রী এবং কন্যা সন্তানের জন্য ৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার বানিয়ে ছিলাম এবং ঘরে রক্ষিত ছিল ৯৫ হাজার টাকা ওসব  নিয়ে গেছে আমাকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে। আমি এর একটি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি যাতে আমার মত প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা ভাইয়েরা কেউ যেন এমন ভুক্তভোগী আর না হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আওয়ামী লীগের দোষর সাংবাদিক এখন নব্য বিএনপি নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের দোষর ও সাবেক ঢাকা ১৮ আসনের এমপি হাবিব হাসানের পিআরও বদরুল আলম এখন বিএনপি মনা সাংবাদিক। আবার জায়ামতের কাছে নিজেকে জামায়াত পন্থী সাংবাদিক বলে ও বিভিন্ন সুবিধা আদায় করে।এ যেন এক অলৌকিক ক্ষমতায় নেতাদের কাছে নিজেকে জাহির করাই তার কাজ।বিগত দিনে ভালো কোন হাউজে চাকরির অভিজ্ঞতা না থাকলে ও নিজেকে ফেসবুকে বড় সাংবাদিক পরিচয় দিতে সব সময় আছে সরব উপস্থিতি। উত্তরা প্রেসক্লাব কে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তার পথচলা।নিজের পছন্দ করা কিছু সাংবাদিক কে ক্লাবের সদস্য বানিয়ে সে নীরব চাঁদাবাজি করে আসছে বলে ও অভিযোগ পাওয়া গেছে।বিগত ১৭ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে এমপি হাবিব হাসানের স্বঘোষিত পিআরও হিসেবে নিজেকে জাহির করতেন। তাই বিএনপি এবং অন্যান্য দলের লোকজন তার ভয়ে আতঙ্কিত থাকতো।বিগত দিনে ক্লাবের নাম ব্যবহার করে তার লালিত বাহিনী দিয়ে চাঁদা আদায় করতো।টাকা না দিলে ফেসবুক ভুয়া পোস্ট করে নেতাকর্মীদের মানহানী করতো।এবং বিভিন্ন সময় এমপি হাবিব হাসান কে ব্যবহার করে জেল খানায় পাঠাতো এই বদরুল আলম।সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়।যেখানে বদরুল আলম বলেন’ বঙ্গবন্ধু বিহীন বাংলাদেশ চিন্তা করা যাবে না ‘। গত ১৫ ফেব্রুয়ারী উত্তরা প্রেসক্লাব নির্বাচন হয়ে গেল।সেখানে সভাপতি পদে আওয়ামী লীগ সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ সভাপতি হয়, যার মুল কারিগর ছিলেন বদরুল আলম মজুমদার। তিনি স্থানীয় আওয়ামিলীগ নেতাদের থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে এই জালিয়াতি করেছে বলে জানা গেছে।গত ৫ ই আগস্টের পর আলাউদ্দিন আল আজাদ তার ফেসবুকে পোস্টে আওয়ামী লীগের পক্ষে নিয়মিত পোস্ট করেন যা সকলের নজরে আসে। পরে সে পোস্টগুলো ডিলেট করে দেয় আলাউদ্দিন আল আজাদ। কিন্তু কিছু জ্বালাময়ী পোস্ট এখনো তার ফেসবুকে দেখা যাচ্ছে। জানাগেছে এর অন্তরালে কাজ করেছে উত্তরা প্রেস ক্লাবের সাবেক স্বঘোষিত সভাপতি বদরুল আলম মজুমদার। তার কারনে উত্তরা সাংবাদিকরা বিভিন্ন হামলা মামলা শিকার হয়েছে। অনেকে জেল খেটেছে। তার মতের অমিল হলেই মামলার ভয় দেখিয়ে সুবিধা নিতো বদরুল।সর্বশেষ তার আক্রোশের শিকার মানবকন্ঠের সাংবাদিক ও উত্তরা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাসেল খান।এছাড়া বিএনপির অনেক হেবিয়েট নেতাদের অভিযোগ ক্লাব ঘরের কথা বলে এ পর্যন্ত১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বদরুল।ক্লাব ঘর তার একটি পুঁজি হিসেবে কাজ করছে।ইচ্ছে করলে সে ক্লাব ঘর নির্মাণ কাজ শেষ করতে পারতো কিন্তু সে তা করেনি।বরং ক্লাব ঘর দেখিয়ে সে নিয়মিত চাঁদা আদায় করছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়।বদরুল এর অপ-সাংবাদিকতা থেকে মুক্তি চায় নেতাকর্মীরা। উত্তরা প্রেসক্লাব সংগঠন নিয়ম অনুযায়ী একজন সভাপতি ২ বারের বেশি থাকতে পারবে না।সে কারনে নিজের জন্য একটি পদ তৈরি করেন বদরুল।সে বর্তমানে সিনিয়র সহ সভাপতি আর সভাপতি আওয়ামী লীগের সক্রিয় সদস্য আলাউদ্দিন আল আজাদ। এবিষয়ে উত্তরা ছাত্র আন্দোলনের প্রথম সারির নেতাকর্মীরা বিষয়টি মেনে নিতে পারছেন না

ফরিদপুরে প্রবাসীর- স্ত্রী শিশু সন্তান রেখে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা নিয়ে প্রেমিকের প্রেমেমগ্ধ হয়ে পালালেন শিউলি

আপডেট সময় : ০৯:০৫:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

 

 

রেজাউল করিম- ফরিদপুর 

 

ফরিদপুর সদর উপজেলার গেরদা ইউনিয়নের নিখুরদী গ্রামের প্রবাসী আরশাদ চোকদারের স্ত্রী, প্রবাসী স্বামী এবং চার বছরের কন্যা শিশু আফিয়া আক্তার কে রেখে পাঁচভরি স্বর্ণ অলংকার ও নগদ ৯৫ হাজার টাকা নিয়ে প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে গেছেন শিউলি। শিশু আফিয়ার দেওয়া তথ্যমতে শিউলির খালাতো ভাই মোঃ করিমের  সহিত চলে গেছেন। ২০ ফেব্রুয়ারি-২৫ তারিখ এ ব্যাপারে শিউলির স্বামী বলেন- বর্তমান আমি অসহায় ভাবে মানবতার জীবন যাপন করছি এই চার বছরের বাচ্চা রেখে আমি কোন কাজকর্ম করতে পারছি না আফিয়া শুধু ওর মায়ের জন্য কান্নাকাটি করে রাত দিন ভর। এহেন দশা থেকে মুক্তি চান বলে জানান। তিনি আরো বলেন আমি দীর্ঘ আট বছর প্রবাসে ছিলাম আমার স্ত্রী ও কন্যার জন্য অনেক স্বর্ণ অলংকার বানিয়েছি শিউলি সব স্বর্ণ নিয়ে পালিয়ে গেছে এ সময় আরশাদ চোকদার বলেন প্রতিদিনের ন্যায় আমি কাজে যাই হঠাৎ করে আমার স্ত্রী সন্তানকে না পেয়ে আমার বাচ্চা যে মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে আমি সেখানে খোঁজখবর নিয়ে পাইনি। পরবর্তীতে আমার নিকট আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি কোথাও না পেয়ে আমার শ্বশুর গফুর শেখের সহিত যোগাযোগ করা হলে আমার শশুর আমাকে বলেন একটু অপেক্ষা করো আমি এর একটা সমাধান দিচ্ছি, কিন্তু আজ দেই কালকেই করে কোন সমাধান দেয়নি। উল্লেখ থাকে যে, আমার কন্যা সন্তানকে আমার স্ত্রী আমার বাড়ি থেকে স্বর্ণ ও টাকা চুরি করে নিয়ে যাওয়ার প্রায় ১৫ থেকে ২০ দিন পরে আমার কন্যা যে মাদ্রাসায় পড়াশোনা করত সেখানে মেয়েকে বলে তুমি এখানে একটু বসো আমি কিছুক্ষণ পরে বাড়িতে নিয়ে যাব তোমাকে এ কথা বলে আমার চার বছরের কন্যা আফিয়াকে মাদ্রাসার সামনে রেখে পালিয়ে যায়। এ ব্যাপারে প্রবাসী আরশাদ চোকদারের তথ্যের ভিত্তিতে দিতে পশ্চিম গঙ্গা বড়দি  শিউলির ঘটনা সম্পর্কে জানতে গেলে গফুর শেখকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে মুঠো  ফোনে গফুরের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার মেয়েকে সে নিজেই অস্বীকার করে এক পর্যায়ে মেয়ের অতিষ্ঠতার কথা বলেন- ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার জামাই বাড়ি থেকে আমার মেয়ে শিউলি পালিয়ে গেছে। পরবর্তীতে আমি অনেক খোঁজাখুঁজি করে মেয়েকে বুঝিয়ে জামাই বাড়িতে দিয়ে এসেছি। ও আমার মান সম্মান সব নষ্ট করে ধূলিসাৎ করে দিয়েছে এমন মেয়েকে আমি পরিচয় দিতে চাই না আমি সুন্দর একটি আত্মীয়তা দেখে আত্মীয়তা করেছিলাম ওর ওখানে কোন কিছুর অভাব ছিল না ও নিজেই ওর সুখের ঘর একটি চার বছরের আমার নাতিকে রেখে যে ধরনের রং তামাশা করছে এটা খুব লজ্জা জনক বলে সাংবাদিকদের জানান। এ সময় প্রবাসী আরসাদ আক্ষেপের সহিত বলেন আমার স্ত্রী আমাকে পথের ভিখারী বানিয়ে আমাকে ফেলে চলে গেছেন এতে করে একদিকে আমার চার বছরের শিশু কন্যাকে আমার দেখভাল করতে হয় ও সারাদিন রাত ওর মায়ের জন্য কান্নাকাটি করে আমি এ অবস্থায় মুখে দুমুঠো ভাত দেওয়ার জন্য কোন কাজকর্ম যেতে পারি না আরেকদিকে আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা তিলে তিলে অনেক কষ্ট করে আমার স্ত্রী এবং কন্যা সন্তানের জন্য ৫ ভরি স্বর্ণালঙ্কার বানিয়ে ছিলাম এবং ঘরে রক্ষিত ছিল ৯৫ হাজার টাকা ওসব  নিয়ে গেছে আমাকে নিঃস্ব করে ফেলে গেছে। আমি এর একটি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি যাতে আমার মত প্রবাসী রেমিট্যান্স যোদ্ধা ভাইয়েরা কেউ যেন এমন ভুক্তভোগী আর না হয়।