ঢাকা ১০:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরের নগরকান্দায় ডোবায় পড়ে দুই বোনের মৃত্যু নড়াইলের কলোড়ায় বিএনপি নেতা রবি বিশ্বাসের পক্ষ থেকে শতাধিক নেতাকর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ। বোয়ালমারীত মোটরসাইকেল ছিনতাইকালে চাকরিচ্যুত কনস্টেবল গ্রেফতার নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু ফরিদপুর ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে মাদারীপুরের ২ জনসহ নিহত ৫ জন নড়াইলের কালিয়ায় মতুয়া মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে ফরিদপুরের নগরকান্দা চাঁদাবাজির মামলায় (অব:) মেজর গোলাম হায়দার সহ ৫ জন গ্রেফতার ফরিদপুরের আজল-বেড়া গ্রামে আইনি সহায়তার মাধ্যমে ১৯ বছর পড় ফিরে পেলেন পৈতৃক সম্পত্তি বালিয়াকান্দির বহরপুরে মাথার উপর পানির ট্যাংকি পড়ে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু। ফরিদপুরে অস্ত্র আইনের মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী হাসান (২৯) কে বোয়ালমারী থেকে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরের নগরকান্দায় ডোবায় পড়ে দুই বোনের মৃত্যু নড়াইলের কলোড়ায় বিএনপি নেতা রবি বিশ্বাসের পক্ষ থেকে শতাধিক নেতাকর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ। বোয়ালমারীত মোটরসাইকেল ছিনতাইকালে চাকরিচ্যুত কনস্টেবল গ্রেফতার নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু ফরিদপুর ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে মাদারীপুরের ২ জনসহ নিহত ৫ জন নড়াইলের কালিয়ায় মতুয়া মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে ফরিদপুরের নগরকান্দা চাঁদাবাজির মামলায় (অব:) মেজর গোলাম হায়দার সহ ৫ জন গ্রেফতার ফরিদপুরের আজল-বেড়া গ্রামে আইনি সহায়তার মাধ্যমে ১৯ বছর পড় ফিরে পেলেন পৈতৃক সম্পত্তি বালিয়াকান্দির বহরপুরে মাথার উপর পানির ট্যাংকি পড়ে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু। ফরিদপুরে অস্ত্র আইনের মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী হাসান (২৯) কে বোয়ালমারী থেকে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৩:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ ১৪৯ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

আপডেট সময় : ০৮:৫৩:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে নৃশংসভাবে হত্যা।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।

ইমন চৌধুরী

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের সুরেশ রবিদাসের ছেলে নারায়ণ রবিদাসকে (৩০) নৃশংসভাবে হত্যা করেছে একই এলাকার মাদক ব্যবসায়ী শাওন, হাবুর ও তাদের সহযোগীরা। ভিক্টিমকে উলঙ্গ করে পিটিয়েছে, সারা গায়ে সিগারেট ও ছুরি দিয়ে ক্ষতবিক্ষত করেছিল। পরে তাকে হাসপাতালে নিলে মৃত্যুবরণ করে।

পুলিশ প্রথমে মামলা নিতে চায় নাই। পরে মামলা নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ২জনকে গ্রেফতার করেছে।
বাকি আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিক্টিক পরিবার আতংকে বসবাস করছে।

নারায়ণ রবিদাসরা ৩ ভাই আর মা-বাবা। তার এক ভাই গার্মেন্স এ কাজ করে। আরেক ভাই জুতা তৈরির কাজ করে। মা-বাবা বৃদ্ধ। নারায়ণ রবিদাস অবিবাহিত ছিলেন।

নারায়ণ রবিদাসদের বাড়িতে তাদের সাথে সাক্ষাৎ করে খোজ-খবর নেয় জাতীয় নাগরিক কমিটির কালিয়াকৈর প্রতিনিধি কমিটির একটি দল।

এ কাজে যাবতীয় সতায়তা করে সারোয়ার তুষার ভাই, আলী নাসের খান ভাই ও কালিয়াকৈর উপজেলার স্থানীয় প্রতিনিধি মিজানুর রহমান, রবিদাস সম্প্রদায়ের সংগঠক রাজীব রবিদাসসহ অনেকেই।

সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

নারায়ণ রবিদাসকে হত্যা করার পিছনের কারণ:
স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ী ও সন্ত্রাসী শাওনের নামে এর আগেও মামলা ছিল। সেই মামলার পুলিশ তাকে গ্রেফতারের জন্য খুঁজলে, সামনে পায় নারায়ণ রবিদাসকে৷ নারায়ণ রবিদাস সরল মনে বলে দেয় যে, উনি হচ্ছেন শাওন।

মাদক ব্যবসায়ী শাওন যখন জামিনে মুক্তি পায় তখন নারায়ণ রবিদাসকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে, পরে তার মৃত্যু হয়।

এখন জরুরি করণীয়:

১। জাতীয় নাগরিক কমিটির একটি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি টিম তাদের সাথে সাক্ষাৎ করা জরুরি।
(বি:দ: আগামী ২৪ জানুয়ারি, শুক্রবার সকালে একটা টিম যেখানে যাবো।)

২। আসামীদের গ্রেফতারের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে চাপ প্রয়োগ করা।

৩। স্থানীয়ভাবে ভিক্টিম পরিবারটিকে প্রশাসনিক ও মানুষিক সহযোগিতা করা৷

৪। আইনীভাবে তাদের পাশে দাঁড়ানো।