ফরিদপুর সদর উপজেলার জোয়াইর মোড় মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে কিশোর গ্যাং চুরি ছিনতাই এর মত ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটাচ্ছে

- আপডেট সময় : ১০:৩৮:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ ২৩৬ বার পড়া হয়েছে

ফরিদপুর সদর উপজেলার ১১ নং গেরগা ইউনিয়ন এর ৮ নং ওয়ার্ড ও ৯ নং ওয়ার্ড এর কিছু তরুণ একত্রিত হয়ে নানান সময়ে নানান অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত হয়ে যাচ্ছে। চুরি ছিনতাইসহ নানান ধরনের অপকর্ম প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে। একাধিকবার চুরি ছিনতাই করে ধরা খাওয়ার পরও এলাকা বাঁশি সাধারণভাবে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে তাদেরকে ওয়ার্নিং দিয়ে ছেড়ে দিয়েছে।
কিন্তু সেই কিশোর জ্ঞান থেমে নেই, তাদের যত সব অপকর্ম প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছে কোন কিছুর দরকার না করে। এ যেন সর্ষের মধ্যে ভূত, কিছু কিশোর যাদের অভিভাবক তাদের সন্তানেরা অপকর্ম করে ধরা খাওয়ার পরেও মনে করে থাকেন তার ছেলে ধোয়া তুলসির পাতা। এভাবেই পরিবারের হতে শাসনের পরিবর্তে আস্কারা পেয়ে তারা আরো বেশি হিংস্র হয়ে উঠছে।
এই কিশোর গ্যাঙ্গ এতটাই তৎপর তারা নেশা দ্রব্য সেবন করার অর্থ যোগান দিতে এ ধরনের অপকর্ম করে থাকে। মুষ্টিময় কিছু মানুষের জন্য ধীরে ধীরে একটা গ্রাম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তারি ইফেক্ট পরছে সুশীল সমাজের ভালো ছেলেদের উপর।
আলোর নিচে অন্ধকার নাকি অন্ধকারের নিচে আলো এটাই বোঝা খুব দুষ্কর। এই ছেলেগুলোর পরিবারের অধিকাংশ গার্জিয়ানরা সুদের ব্যবসা করে থাকে, তাই তাদের ছেলেদেরকে এরকম অনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত থাকা সত্ত্বেও শাসন না করে প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছেন। কেননা সুদের টাকা জোরপূর্ব উঠানোর জন্য তার এই ছেলেরা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হবে কোন একদিন এই আশায় প্রতিনিয়ত প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে।
মুষ্টিময় কিছু মানুষের জন্য একটা সমাজ এভাবে ধ্বংসের দিকে যাবে এটা সুশীল সমাজ মেনে নিতে চায় না। প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নিকট বিশেষ অনুরোধ রইলো আপনারা বিষয়টা গুরুত্বসহকারে দেখবেন। জোয়ারের মোর বাজার এ এসে যেকোনো কারো কাছে এদের সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনারা সম্পূর্ণ তথ্য পাবেন।
প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এদের বিরুদ্ধে আইনানুর ব্যবস্থা নিলে হয়তোবা নতুন প্রজন্ম ভালোর দিকে যাবে, অন্যথায় এভাবে চলতে থাকলে নতুন প্রজন্ম সময়ের সাথে সাথে তাদের সঙ্গে শামিল হয়ে তারাও এ ধরনের অপকর্মে জড়িত হবে বলে মনে করেন সুশীল সমাজ।
এই চোর ছেলে টা ২৩/০১/২০২৫ তারিখে রাত ২ টার দিকে জোয়ারের মোর এর ভিতরে কেশবনগর । মিলগেট তালতলা বাজারে সাব্বির এর ঘোরে শিং খুচে মোবাইল চুরি করে , টের পেয়ে সাব্বির চিৎকার করে । তার পরে এলাকার লোক হাতে নাতে ধরে । সাব্বির ছেলে টা পতি বন্দি সে হাটতে পারে না , এই পযন্ত তিন তিন বার মোবাইল চুরি করছে ।
এটাই এদের প্রথম ঘোষণা বিষয়টা এমন না, ২০২৪ সালে অন্তত ৩০ থেকে ৪০ বার এই গ্রুপ ধরা খেয়েছে চুরি করে। প্রশাসনের কর্মকর্তাগণ সত্যতা যাদের জন্য এই বাজারে আসলে কোন কারো থেকে তথ্য নিলেই সত্যতা পেয়ে যাবেন। যেহেতু এই ছেলেগুলোর পরিবারের অধিকাংশ সুদের ব্যবসায়ীর সাথে জড়িত, দীর্ঘ সময় ধরে এদের পারিবারিক ব্যবসা হয়েছে সুদের ব্যবসা। সুদের ব্যবসা করে তারা অনেক অর্থবিদদের মালিক হয়েছে তাই সুশীল সমাজ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলে না ঘৃণা করে।
এদের আগে বিচার হওয়া উচিত এদের যারা সেলটার দেয়
right