নতুন রুপ নিয়ে এখন মাঠে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

- আপডেট সময় : ০৩:৪৬:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫ ৪০ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার
সৈরাচারী শেখ হাসিনার পতনের পর ভিন্ন চরিত্রে দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের।
জেলা বিএনপি নেতাদের পকেট ভারি করে প্রবেশ করেছেন বিএনপিতে বিগত দিন কারা ভোগ করা নেতাদের ছিটকে পড়তে হয়েছে তাদের টাকার গরমে।
কেন্দ্রীয় পর্যায়ের প্রবেশ করতে না পারলেও ইউনিয়ন থানা উপজেলায় আওয়ামী লীগের নেতাদের তোড়জোড় দেখা যাচ্ছে বিএনপি তে এমনকি তাদের ছায়া দিয়ে রাখতেছেন জেলা পর্যায়ের নেতারাই।
বিগত দিনের স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসর হিসেবে পরিচিত এবং স্বৈরাশাসকের সংগঠনে উল্লেখযোগ্য অবস্থান ,ফেস্টুন ব্যানার এমনকি দলীয় পদে থাকার নেতারা, মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিএনপির পথ ভাগিয়ে নিয়েছেন এমন অভিযোগ মিলেছে গাজীপুর জেলা মহানগর বিএনপি’র।
গাজীপুর জেলা মহানগর বিএনপি ত্যাগী নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে ৫ ই আগস্ট এর পরে নতুন করে মামলার শিকার হয়েছেন অনেকে, এমনটাই দেখা গেছে কাশিমপুর থানা বিএনপি ত্যাগী নেতাদের অনেক জেলেও রয়েছেন।
৫ ই আগস্ট এ ছাত্র আন্দোলনের যাদের মুখ্য চরিত্র ছিল তারাই আজ বড় নেতা বনে গেছেন রাতারাতি
তারাই আবার বিএনপির নিয়ন্ত্রণ করার কলকাঠি তাদের হাতে নিয়েছে, তাদের দলীয় লোক দিয়ে মামলার বাদি করে বিবাদী বিএনপি নেতাদের বাড়িছাড়া করে তারাই, সাবেক স্বৈরাচার রাজত্ব কায়েম করেছেন।
দিন দিন বেড়েই চলছে ভূমিদস্যতা জুট ব্যবসা অন্যের বাড়ি দখলের মতো ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেই চলছে কাসিমপুর থানায়,
এমনটাই দেখা যাচ্ছে ৫ ই আগস্ট এর পরে কাশিমপুর থানায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় বড় কোন নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির কোন মামলাই হয়নি সেখানে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে নতুন করে মামলা আমলে নিয়েছেন কাশিমপুর থানায়। কাশিমপুরে তাদের কথামতো আইন প্রশাসন না চললেই এতে বিপরীত হয়ে যায় ।
সাবেক কাউন্সিলরওসমান গণি লিটন , আ ক ম মোজাম্মেল সাবেক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রীর ধর্মীয় সন্তান সাবেক কাউন্সিলর আব্দুস সালাম আব্বাস,
মোঃ রহিম মোল্লা কাউন্সিলর প্রার্থী, মোঃ সেলিম মোল্লা, যে ৫ আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে লাঠি হাতে ছাত্র দমন করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে,
মৃত মোশারফ হোসেন মৃধা ছেলে ছাত্রলীগের পদে মোঃ সাইফুল ইসলাম সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরের ক্যাশিয়ার তাদের অত্যাচারে কাশিমপুর বাসি অতিষ্ঠ গ্রামবাসী খুঁজে পাচ্ছে না কে আওয়ামী লীগ কে বিএনপি তাদের পালিত লোকদের দিয়ে মামলার বাদি করে বিএনপি’র ‘ত্যাগী নেতাদের বাড়িছাড়া করে রেখেছেন।
বড় কোন আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম খুঁজে পাওয়া যায়নি যার বিরুদ্ধে একটি মামলাও হয়েছে।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন,রাজনৈতিক দল হিসেবে আমাদের একটাই পুঁজি, তা হলো জনগণের আস্থা। জনগণের আস্থা নষ্ট হয়ে গেলে কী হয়, তা আমরা দেখেছি ৫ আগস্ট, দেখেননি স্বৈরাচারের কী অবস্থা হয়েছে,’ বিএনপির নেতাদের সতর্ক করে কথাগুলো বলেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এই পরিণতির মুখে যেন কখনো পড়তে না হয়, সে জন্য খারাপ কাজগুলোকে দূরে সরিয়ে রেখে মানুষের আস্থা অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য নেতাদের নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।
তার কথা আমলে নেয়নি গাজীপুর জেলা মহানগর বিএনপির কিছু নেতা কর্মীরা দলের কথা আমলে না নিয়ে ইচ্ছে মত দলে লিড দিচ্ছেন।
যে কারণে গাজীপুর জেলা মহানগর বিএনপির ভিতরে ভিতরে বিতর্ক সৃষ্টি হচ্ছে।
আস্থা হারিয়ে ফেলছে জনগণের ভোটাধিকার।