কুলিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী- ২০২৫ উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত।

- আপডেট সময় : ০৪:০০:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫ ৮ বার পড়া হয়েছে

মো লুৎফুর রহমান রাকিব স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকার কিচেন ইয়ার্ড রেস্টুরেন্টে কুলিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছর পূর্তি) উদযাপন উপলক্ষে প্রথম প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮৬ সালের ব্যাচ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্যাচের প্রায় ৭০ জন প্রাক্তন শিক্ষার্থী এতে অংশগ্রহণ করেন।
সভায় সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের মৌলিক বিষয়াবলী নিয়ে বিশদ আলোচনা হয় এবং সর্বসম্মতিক্রমে একটি আয়োজক কমিটি গঠিত হয়।
কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে মনোনীত হন কুলিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবক ও শিক্ষা–অনুরাগী দেলোয়ার হোসেন মজুমদার। সদস্য সচিব মনোনীত হন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সাংবাদিক ও শিক্ষা–অনুরাগী মোহাম্মদ ইউসুফ। উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতি হিসেবে মনোনীত হন সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন আহমদ ভূঁইয়া নাঈম।
সভায় আলোচিত মূল সিদ্ধান্তসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল, সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের তারিখ নির্ধারণ, বাজেট পরিকল্পনা ও ফান্ড সংগ্রহ কৌশল, অতিথি সংবর্ধনা ও সম্মাননা পরিকল্পনা, রেজিস্ট্রেশন ও অংশগ্রহণের মানদণ্ড ইত্যাদি।
আয়োজক কমিটির অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ওয়াসিউদ্দিন মজুমদার; যুগ্ম আহ্বায়কগণ হলেন মনিরুল ইসলাম নিউটন, সাইফুল ইসলাম সোহান ও সাইফুল ইসলাম ফরহাদ; সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব মো. ইয়াছিন মজুমদার; যুগ্ম সদস্য সচিবগণ হলেন সরোয়ার সাদাত মজুমদার, জিয়াউদ্দিন মাহমুদ সবুজ, কাজী নুরুল করিম মামুন, শাহাবুদ্দিন ফরাজী লাল্টু ও আমজাদ হোসেন রুমন। এছাড়াও কোষাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পান আবুল হাশেম মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল কাইয়ুম মানিক, মিডিয়া, প্রকাশনা ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক আবদুল্লাহ আল হোসাইন কাউসার, প্রচার ও দাওয়াত সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুন মজুমদার, এবং খাবার ও আপ্যায়ন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান কাজী নুরুল করিম মামুন।
এছাড়া, কুলিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থী বৃন্দ এবং কুলিয়ারা গ্রাম উন্নয়ন ফোরাম-এর পক্ষ থেকে সদ্য নির্বাচিত ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে দেলোয়ার হোসেন মজুমদার-কে এবং বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি হিসেবে মনোনীত আবুল কালাম আজাদ মজুমদার-কে আনুষ্ঠানিকভাবে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
উল্লেখ্য, আজাদ মজুমদারের সরকারি জরুরি কাজ থাকার কারণে প্রোগ্রামে উপস্থিত হতে পারেন নি। তবে তিনি একজন প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন।
উক্ত প্রোগ্রামের সভাপতিত্ব করেন ১৯৮৬ ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ইসমাইল চৌধুরী। সভার সার্বিক ব্যবস্থাপনা ছিল অত্যন্ত আন্তরিক ও সুশৃঙ্খল, যা ভবিষ্যতের অনুষ্ঠান সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য আশাব্যঞ্জক ভিত্তি স্থাপন করে।