ফরিদপুরের আজল-বেড়া গ্রামে আইনি সহায়তার মাধ্যমে ১৯ বছর পড় ফিরে পেলেন পৈতৃক সম্পত্তি

- আপডেট সময় : ০৪:১৩:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫ ২১ বার পড়া হয়েছে

গালিব মাহাবুব, ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি
ফরিদপুর সদর উপজেলার, আজলবেড়া বড়ঘাট বাজার এলাকায়, আজ সোমবার (২ জুন) দুপুর ১২ টা থেকে সন্ধ্যা ৬.৩০ ঘটিকা পর্যন্ত, অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন, ম্যাজিস্ট্রেট (পারভীন সুলতানা লাখি ) জজ কোর্ট ফরিদপুর।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। দীর্ঘ বছর ধরে (মৃত মোকছেদুর রহমানের) বাপ দাদার মালিকানা পৈতৃক সম্পত্তি জোরজবস্তি করে, ৯টিরও বেশি ঘর-বাড়ি গড়ে ওঠে। এসময় ম্যাজিস্ট্রেট (পারভীন সুলতানা লাখি ) বলেন, জমির মালিক মোঃ মজিবর রহমান, আনুমানিক ১৮ বা ১৯ বছর যাবত আইনি লড়াই করে যাচ্ছিল, অবশেষে আজ তিনি তার নিজের পৈতৃক সম্পত্তি ফিরে পেলেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাব ইন্সপেক্টর আলমগীর তিনি বলেন, মালিকানা জমিতে অবৈধভাবে দীর্ঘ অনেক বছর যাবৎ বসবাস করে যাচ্ছেন বেশ কিছু পরিবার অতঃপর জজ কোর্টের নির্দেশে অবৈধ সব স্থাপনা ভেঙ্গে দেওয়া হলো।জমির মালিক মোঃ মজিবর রহমান বলেন, ২০০৭ সাল থেকে এই জমি নিয়ে আমি আইনি লড়াই করে যাচ্ছি। আমার জমির দলিল পত্র এবং সকল কাগজপত্র ঠিক থাকা সত্ত্বেও, দীর্ঘ ১৮ – ১৯ বছর যাবৎ,
আমার বাপ দাদার মালিকানা পৈতৃক সম্পত্তি থেকে আমি বঞ্চিত ছিলাম। তবে আজ থেকে আইন অনুযায়ী এই সকল জমির মালিক আমি। আমার বাড়ির জমির পরিমাণ ৯২ শতাংশ এবং বড়ঘাট বাজার, জমির পরিমাণ ৪ শতাংশ সর্বমোট জমির পরিমাণ ৯৬ শতাংশ।মোঃ মজিবর রহমানের ছেলে, মোঃ আলিফ রহমান ( ২৫ ) আমাদেরকে আরও জানান, আমাদের এই জমির মামলা চলাকালীন বিভিন্নভাবে আমাদেরকে হয়রানি করেছে। আমাকে এবং আমার পরিবারকে মামলা উঠিয়ে নেওয়ার জন্য হুমকি দিয়েছে। আজ উচ্ছেদ চলাকালীন, সময়ে মোঃ নজরু,মোছাম্মৎ পলাশ-মহিলা, মোঃ নিসান, মোঃ দোলু ,মোঃ জুয়েল,মোঃ সিরাজ গংরা আমাদেরকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে বলেন -এখান থেকে সাংবাদিক এবং পুলিশ প্রশাসন যাওয়ার পর তোদেরকে, কে বাঁচাবে এটাও আমরা দেখে নেব বলে হুঁশিয়ারি দেন।