ঢাকা ০৩:১৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরের নগরকান্দায় ডোবায় পড়ে দুই বোনের মৃত্যু নড়াইলের কলোড়ায় বিএনপি নেতা রবি বিশ্বাসের পক্ষ থেকে শতাধিক নেতাকর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ। বোয়ালমারীত মোটরসাইকেল ছিনতাইকালে চাকরিচ্যুত কনস্টেবল গ্রেফতার নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু ফরিদপুর ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে মাদারীপুরের ২ জনসহ নিহত ৫ জন নড়াইলের কালিয়ায় মতুয়া মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে ফরিদপুরের নগরকান্দা চাঁদাবাজির মামলায় (অব:) মেজর গোলাম হায়দার সহ ৫ জন গ্রেফতার ফরিদপুরের আজল-বেড়া গ্রামে আইনি সহায়তার মাধ্যমে ১৯ বছর পড় ফিরে পেলেন পৈতৃক সম্পত্তি বালিয়াকান্দির বহরপুরে মাথার উপর পানির ট্যাংকি পড়ে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু। ফরিদপুরে অস্ত্র আইনের মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী হাসান (২৯) কে বোয়ালমারী থেকে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার
সংবাদ শিরোনাম ::
ফরিদপুরের নগরকান্দায় ডোবায় পড়ে দুই বোনের মৃত্যু নড়াইলের কলোড়ায় বিএনপি নেতা রবি বিশ্বাসের পক্ষ থেকে শতাধিক নেতাকর্মীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ। বোয়ালমারীত মোটরসাইকেল ছিনতাইকালে চাকরিচ্যুত কনস্টেবল গ্রেফতার নড়াইলে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু ফরিদপুর ভাঙ্গায় বাস-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে মাদারীপুরের ২ জনসহ নিহত ৫ জন নড়াইলের কালিয়ায় মতুয়া মহোৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে ফরিদপুরের নগরকান্দা চাঁদাবাজির মামলায় (অব:) মেজর গোলাম হায়দার সহ ৫ জন গ্রেফতার ফরিদপুরের আজল-বেড়া গ্রামে আইনি সহায়তার মাধ্যমে ১৯ বছর পড় ফিরে পেলেন পৈতৃক সম্পত্তি বালিয়াকান্দির বহরপুরে মাথার উপর পানির ট্যাংকি পড়ে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু। ফরিদপুরে অস্ত্র আইনের মামলায় ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী হাসান (২৯) কে বোয়ালমারী থেকে র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার

জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ফরিদপুর মহানগর শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিকের উপকারিতা সম্পর্কে যা বললেন ফিরোজ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:৩০:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫ ৩৯ বার পড়া হয়েছে

Oplus_131072

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিশেষ প্রতিবেদকঃ রেজাউল করিম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নিশাত আহমেদ ফিরোজ ফরিদপুর জেলা মহানগরের কৃষকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সিদ্দিকের গুণাবলী সম্পর্কে দৈনিক ফরিদপুর মহানগর বার্তা-সাংবাদিকদের যা বলেন-
সিদ্দিক মামাকে নিয়ে আমার কিছু কথা,,,
আজ যাকে নিয়ে লিখছি,আমি ফেসবুকে দেখি আবার অনেকের মুখে শুনি তাকে নিয়ে অনেক ধরনের মন্তব্য।
তাহলে আমি একটু বলি আমার বাস্তবতা থেকে আপনারা শুনুন, সিদ্দিক কে আমি মামা বলে ডাকি,আমি যখন নির্যাতনের শিকার হই,তখন এই মানুষটি আমার নেত্রী চৌধুরী নায়াব ইউসুফ আপা ফোন করে বলে সিদ্দিক তুমি কোথায় আছো দেখো তো আমাদের ফিরোজ কে রাজবাড়ি রাস্তার মোড়ের বুবা স্কুলের মধ্যে ছাত্রলীগের পুলাপান মেরে ফেলল ওকে তুমি বাঁচাও,সে আপার ফোনের খবর পেয়ে সাথে সাথে বুবা স্কুলে চলে আসে,সেখানে এসে আমাকে সে পাইনি,সে আসার আগেই আমাকে মেরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে,আমাকে না পাওয়ারই কথা কারণ আমাকে ৩ মিনিটের মধ্যে মেরে হাত পা ভেঙে দেওয়া হয়েছিলো টাইম নেইনি বেশি,সিদ্দিক মামা সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে চলে আসেন আমাকে দেখতে,আমি যখন মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম তখন আমাকে কারা কারা দেখতে এসেছিলো আমি সবাইকে দেখেছি,কারন আমি তখনও অজ্ঞান হয়নি,কামাল চাচা আসছিলো,নায়াব আপাও এসেছিলো মেডিকেলে সঙ্গে সঙ্গে,আপার কান্নার আওয়াজ টা আমার কানে আসছিলো,আমি তখন আমার ছোট ভাই রিয়াজকে বললাম কান্না করে কে ও বলল নায়াব আপা কান্না করছে ভাই।তার পর আমাকে আল মদিনা হাসপাতাল থেকে এক্সে করে একটা এম্বুলেন্সে করে সমরিতা হসপিটালে নেওয়া হলো।সমরিতায় যাওয়ার পরে অনেক বমি আসছিলো কিন্তু আমার পেটে কিছু না থাকায় বমি বের হচ্ছিলো না,রাত তখন ১ টা বাজে শাহিন জোয়ার্দার ডাক্তার আসলো তখন আমাকে দেখতে কামাল চাচা ফোন করে তাকে হাসপাতালে আনলো আমাকে দেখাতে,ডাক্তার এসে দেখে বলল আগামীকাল সকালে অপারেশন করে দিবো এখন ঘুমের ঔষধ দিয়ে দাও ও ঘুমাতে থাক,পাশে থেকে কে যেনো বলল ডাক্তার পা কি কেটে ফেলতে হবে নাকি,শুনে একটু দূর্বল হয়ে পড়লাম পা যদি কেটে ফেলে তাহলে তো আমি পঙ্গু হয়ে যাবো সারা জীবন,সকাল অপারেশনে ডুকালো তখনি সিদ্দিক মামা বান্দা হাজির হাসপাতালে,অপারেশন রুমে তো কাওকে ডুকতে দেয় না সে তাও জোর করে ডুকে পড়লো আমাকে সাহস দিচ্ছে বলছে মামা তুই ভয় করিস না আমি আছি তোর পাশে যে কোন বিষয়ে,এই কথা বলতে বলতে অলি ভাই আমার ডান হাতে একটা পিন মেনে দিলো আমি চিৎকার দিয়ে উঠলাম তখন আমার কষ্ট দেখে সিদ্দিক মামা অলি ভাইকে অনেক গালাগালি করলো,তার পরে ডাক্তার আসলো আমার পাশে বলল সমস্যা নাই ঠিক হয়ে যাবে নাতিন,তখন সিদ্দিক মামা ডাক্তারকে বলল ডাক্তার আমার ভাগিনার অপারেশন করতে যত টাকা লাগে আমি দিবো ওকে আপনি সঠিক চিকিৎসা টা দিবেন দয়া করে,তার পরে একেক সময় একেক লোক দিয়ে আমার বাড়িতে টাকা ফল ফলালি পাঠিয়েছিলো সিদ্দিক মামা,অনেক জন কে আমার মত সে উপকার করেছে আমার নিজের চোখে দেখা,তাই আমি বলছি,তাকে কে খারাপ বলল সেটা আমার দেখার টাইম নাই,আমার বিপদে আমি তাকে পাশে পেয়েছি,তার কোন কাজে আমাকে দরকার হলে আমি ফিরোজ তার জন্য হাজির থাকবো ইনশাআল্লাহ।
আমি সুস্থ হওয়ার পরে ও অনেকবার আমার খোজ খবর নিয়েছে,যদি কখনো কোন ব্যপারে গিয়েছি কথা বলতে সে আমার কথা গুলা শুনেছে,আমার এলাকায় একটু রাজনৈতিক সমস্যা হয়েছে,তাকে বলেছে ফিরোজ তোমার এখানে আসে কেন,সে আমার হয়ে বলেছে ও বিএনপি করে ও আমার চেম্বারে আমার বাড়ি সব জায়গায় ও আসবে আমার বাড়ি চেম্বার বিএনপির জন্য সব সময় খোলা,আমার জন্য অনেক কথাও সে শুনছে তার পরেও একদিন গিয়েছি সে আমার সাথে সুন্দর ভাবে কথা বলল অনেক ধরনের বুঝের কথা আমাকে বলল,আমি সত্যি সিদ্দিক মামার মত মানুষ কম দেখেছি,আমাকে কে কি বলল সেটা আমি বুঝি না,আমি বুঝি আমার দূরদিনে আরো অনেক মানুষ ছিলো,যারা আমার দূরদিনে ছিলেন আমি তাদের পাশে আছি থাকবো। মোট কথা সিদ্দিক মামার দোরজায় যেয়ে কেউ খালি হাতে ফেরেনি তিনি গরিব অসহায় দুঃখী মানুষের পাশে থেকে দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এই প্রিয় মানুষটি বিএনপির একজন সৎ নিষ্ঠাবান সমাজ সেবক সকলের নিবেদিত প্রাণের মানুষ বলে আমি মনে করি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জাতীয়তাবাদী কৃষকদল ফরিদপুর মহানগর শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিকের উপকারিতা সম্পর্কে যা বললেন ফিরোজ

আপডেট সময় : ০৫:৩০:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ মে ২০২৫

বিশেষ প্রতিবেদকঃ রেজাউল করিম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নিশাত আহমেদ ফিরোজ ফরিদপুর জেলা মহানগরের কৃষকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সিদ্দিকের গুণাবলী সম্পর্কে দৈনিক ফরিদপুর মহানগর বার্তা-সাংবাদিকদের যা বলেন-
সিদ্দিক মামাকে নিয়ে আমার কিছু কথা,,,
আজ যাকে নিয়ে লিখছি,আমি ফেসবুকে দেখি আবার অনেকের মুখে শুনি তাকে নিয়ে অনেক ধরনের মন্তব্য।
তাহলে আমি একটু বলি আমার বাস্তবতা থেকে আপনারা শুনুন, সিদ্দিক কে আমি মামা বলে ডাকি,আমি যখন নির্যাতনের শিকার হই,তখন এই মানুষটি আমার নেত্রী চৌধুরী নায়াব ইউসুফ আপা ফোন করে বলে সিদ্দিক তুমি কোথায় আছো দেখো তো আমাদের ফিরোজ কে রাজবাড়ি রাস্তার মোড়ের বুবা স্কুলের মধ্যে ছাত্রলীগের পুলাপান মেরে ফেলল ওকে তুমি বাঁচাও,সে আপার ফোনের খবর পেয়ে সাথে সাথে বুবা স্কুলে চলে আসে,সেখানে এসে আমাকে সে পাইনি,সে আসার আগেই আমাকে মেরে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে,আমাকে না পাওয়ারই কথা কারণ আমাকে ৩ মিনিটের মধ্যে মেরে হাত পা ভেঙে দেওয়া হয়েছিলো টাইম নেইনি বেশি,সিদ্দিক মামা সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে চলে আসেন আমাকে দেখতে,আমি যখন মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম তখন আমাকে কারা কারা দেখতে এসেছিলো আমি সবাইকে দেখেছি,কারন আমি তখনও অজ্ঞান হয়নি,কামাল চাচা আসছিলো,নায়াব আপাও এসেছিলো মেডিকেলে সঙ্গে সঙ্গে,আপার কান্নার আওয়াজ টা আমার কানে আসছিলো,আমি তখন আমার ছোট ভাই রিয়াজকে বললাম কান্না করে কে ও বলল নায়াব আপা কান্না করছে ভাই।তার পর আমাকে আল মদিনা হাসপাতাল থেকে এক্সে করে একটা এম্বুলেন্সে করে সমরিতা হসপিটালে নেওয়া হলো।সমরিতায় যাওয়ার পরে অনেক বমি আসছিলো কিন্তু আমার পেটে কিছু না থাকায় বমি বের হচ্ছিলো না,রাত তখন ১ টা বাজে শাহিন জোয়ার্দার ডাক্তার আসলো তখন আমাকে দেখতে কামাল চাচা ফোন করে তাকে হাসপাতালে আনলো আমাকে দেখাতে,ডাক্তার এসে দেখে বলল আগামীকাল সকালে অপারেশন করে দিবো এখন ঘুমের ঔষধ দিয়ে দাও ও ঘুমাতে থাক,পাশে থেকে কে যেনো বলল ডাক্তার পা কি কেটে ফেলতে হবে নাকি,শুনে একটু দূর্বল হয়ে পড়লাম পা যদি কেটে ফেলে তাহলে তো আমি পঙ্গু হয়ে যাবো সারা জীবন,সকাল অপারেশনে ডুকালো তখনি সিদ্দিক মামা বান্দা হাজির হাসপাতালে,অপারেশন রুমে তো কাওকে ডুকতে দেয় না সে তাও জোর করে ডুকে পড়লো আমাকে সাহস দিচ্ছে বলছে মামা তুই ভয় করিস না আমি আছি তোর পাশে যে কোন বিষয়ে,এই কথা বলতে বলতে অলি ভাই আমার ডান হাতে একটা পিন মেনে দিলো আমি চিৎকার দিয়ে উঠলাম তখন আমার কষ্ট দেখে সিদ্দিক মামা অলি ভাইকে অনেক গালাগালি করলো,তার পরে ডাক্তার আসলো আমার পাশে বলল সমস্যা নাই ঠিক হয়ে যাবে নাতিন,তখন সিদ্দিক মামা ডাক্তারকে বলল ডাক্তার আমার ভাগিনার অপারেশন করতে যত টাকা লাগে আমি দিবো ওকে আপনি সঠিক চিকিৎসা টা দিবেন দয়া করে,তার পরে একেক সময় একেক লোক দিয়ে আমার বাড়িতে টাকা ফল ফলালি পাঠিয়েছিলো সিদ্দিক মামা,অনেক জন কে আমার মত সে উপকার করেছে আমার নিজের চোখে দেখা,তাই আমি বলছি,তাকে কে খারাপ বলল সেটা আমার দেখার টাইম নাই,আমার বিপদে আমি তাকে পাশে পেয়েছি,তার কোন কাজে আমাকে দরকার হলে আমি ফিরোজ তার জন্য হাজির থাকবো ইনশাআল্লাহ।
আমি সুস্থ হওয়ার পরে ও অনেকবার আমার খোজ খবর নিয়েছে,যদি কখনো কোন ব্যপারে গিয়েছি কথা বলতে সে আমার কথা গুলা শুনেছে,আমার এলাকায় একটু রাজনৈতিক সমস্যা হয়েছে,তাকে বলেছে ফিরোজ তোমার এখানে আসে কেন,সে আমার হয়ে বলেছে ও বিএনপি করে ও আমার চেম্বারে আমার বাড়ি সব জায়গায় ও আসবে আমার বাড়ি চেম্বার বিএনপির জন্য সব সময় খোলা,আমার জন্য অনেক কথাও সে শুনছে তার পরেও একদিন গিয়েছি সে আমার সাথে সুন্দর ভাবে কথা বলল অনেক ধরনের বুঝের কথা আমাকে বলল,আমি সত্যি সিদ্দিক মামার মত মানুষ কম দেখেছি,আমাকে কে কি বলল সেটা আমি বুঝি না,আমি বুঝি আমার দূরদিনে আরো অনেক মানুষ ছিলো,যারা আমার দূরদিনে ছিলেন আমি তাদের পাশে আছি থাকবো। মোট কথা সিদ্দিক মামার দোরজায় যেয়ে কেউ খালি হাতে ফেরেনি তিনি গরিব অসহায় দুঃখী মানুষের পাশে থেকে দিনরাত নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন এই প্রিয় মানুষটি বিএনপির একজন সৎ নিষ্ঠাবান সমাজ সেবক সকলের নিবেদিত প্রাণের মানুষ বলে আমি মনে করি।